হলুদ নিয়ে যে গবেষণাগুলো চলছে:
ঔষধি ব্যবহার:
আর্থ্রাইটিস: হলুদের সক্রিয় উপাদান কারকিউমিনের প্রদাহ কমাতে এবং ব্যথা প্রশমনে সাহায্য করার সম্ভাবনা রয়েছে, যা এটিকে আর্থ্রাইটিসের চিকিৎসার জন্য একটি প্রতিশ্রুতিশীল প্রার্থী করে তোলে। https://www.ncbi.nlm.nih.gov/pmc/articles/PMC7812094/
ডিমেনশিয়া: কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে হলুদ মস্তিষ্কের কোষগুলিকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে এবং আলঝেইমার রোগের মতো ডিমেনশিয়ার অগ্রগতি ধীর করতে সহায়তা করতে পারে। https://pubmed.ncbi.nlm.nih.gov/19966973/
হৃদরোগ: হলুদ রক্তের কোলেস্টেরল এবং রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে পারে। https://www.ncbi.nlm.nih.gov/pmc/articles/PMC7522354/
ক্যান্সার: হলুদের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং প্রদাহবিরোধী বৈশিষ্ট্যগুলি কিছু ধরনের ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি এবং ছড়িয়ে পড়া রোধ করতে সাহায্য করতে পারে বলে মনে করা হয়। https://www.ncbi.nlm.nih.gov/pmc/articles/PMC8464730/
অন্যান্য: হলুদ ডিপ্রেশন, উদ্বেগ, হজম সমস্যা এবং আরও অনেক কিছুর চিকিৎসায় সহায়ক হতে পারে বলে মনে করা হয়। https://www.ncbi.nlm.nih.gov/pmc/articles/PMC7522354/
কৃষি গবেষণা:
উন্নত জাত উন্নয়ন: বিজ্ঞানীরা উচ্চ ফলনশীল, রোগ প্রতিরোধী এবং খরা সহিষ্ণু হলুদের নতুন জাত তৈরি করার জন্য কাজ করছেন।
টেকসই চাষ পদ্ধতি: কৃষিবিদরা কীটনাশক এবং সারের ব্যবহার কমিয়ে পরিবেশগতভাবে টেকসই হলুদ চাষের পদ্ধতি উন্নত করার জন্য গবেষণা করছেন।
রোগ ও পোকামাকড় নিয়ন্ত্রণ: গবেষকরা হলুদের ফসলকে ক্ষতি করে এমন রোগ এবং পোকামাকড় নিয়ন্ত্রণের নতুন উপায় খুঁজে বের করার জন্য কাজ করছেন।
অন্যান্য গবেষণা:
হলুদের রাসায়নিক গঠন: বিজ্ঞানীরা হলুদের বিভিন্ন সক্রিয় উপাদানগুলির রাসায়নিক গঠন এবং তাদের কীভাবে কাজ করে তা আরও ভালভাবে বুঝতে চান।
হলুদের খাদ্য ও পুষ্টিগুণ: গবেষকরা হলুদের খাদ্য এবং পুষ্টিগুণ সম্পর্কে আরও জানতে চান এবং এটি কীভাবে খাদ্যের একটি স্বাস্থ্যকর অংশ হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
এই গবেষণাগুলি হলুদের সম্ভাব্য স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং বিভিন্ন ব্যবহার সম্পর্কে আমাদের বোঝার প্রসারিত করতে সাহায্য করছে।